×

সর্বশেষ :
এনসিপি নেত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, নেপথ্যে সাইবার বুলিং! বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ম্যাচের টিকিট কেনা যাবে যত টাকায় খালেদা জিয়াকে নিয়ে আমরা আশাবাদী, তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন: ডা. জাহিদ মোদির ভারতকে এমন শিক্ষা দিয়েছি, যা তারা কোনোদিন ভুলতে পারবে না: পাকিস্তান ২০২৫ সালে প্রায় ৫ লাখ সেনা হারিয়েছে ইউক্রেন: রাশিয়া ইতালিতে দুর্গম পাহাড়ে মিলল হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের ছাপ শাড়ি পরতে পছন্দ করেন? পরার যে ছোট্ট ভুলে মরণব্যাধী রোগের ঝুঁকি, রইল পরামর্শ এক সেফটিপিনের দাম ৯৩ হাজার টাকা আর ৪৭ লাখে মিলছে অটো ব্যাগ জিংক কি সর্দি–কাশি থেকে মুক্তি দেয়, চিকিৎসকের পরামর্শ চিয়া সিড নাকি ফ্ল্যাক্স সিড কোনটি বেশি উপকারী

  • নিউজ ডেস্ক

    প্রকাশিত : তারিখ - ২০২৫-০৩-০১, সময় - ১০:৩৯:০৬

দিনের শুরুতে চায়ের কাপের সঙ্গে মুঠোমুঠো মুড়ি বাংলায় বেশ জনপ্রিয়। মুখরোচক এই খাবারটি শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সব ঋতুতেই প্রায় প্রতি বাড়িতেই থাকে কৌটা ভরে। আর রমজান এলে এর চাহিদা বেড়ে যায় সারা বছরের থেকে বেশ কয়েকগুণ। কিন্তু প্রযুক্তির উন্নয়নে বেশ বেকায়দায় পড়েছে মুড়ি তৈরির সনাতন পদ্ধতি। একই সঙ্গে বেকায়দায় আছেন এর কারিগরসহ সংশ্লিষ্টরা। আধুনিক প্রযুক্তিতে এর উৎপাদন তরতর করে বাড়লেও হারিয়ে যাচ্ছে সেই আদি স্বাদ।

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার পৌর শহরের আট নম্বর ওয়ার্ডের সাহা বাড়ির প্রবীণরা জানান, বহু বছর আগে এখনকার প্রায় সবাই হাতে মুড়ি ভাজতো। কিন্তু এখন মাত্র দুই থেকে চারটি পরিবার এ কাজে জড়িত। বাকি পরিবারগুলো মেশিনের মুড়ির দাপটে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকতে না পেরে পেশা বদলে নিয়েছেন। জীবিকার তাগিদে কেউ দিনমজুর, চটপটি, কেউ কৃষিকাজসহ বিভিন্ন পেশায় জড়িয়ে পড়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন



এ জাতীয় আরো খবর..
ইউটিউবে আমরা...
ফেসবুকে আমরা...