×
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত : তারিখ - ২০২৫-০৩-০২, সময় - ০৭:৪০:৩৭সারাদিন সিয়াম সাধনার পর ইফতারে এক গ্লাস ঠান্ডা লেবুর শরবতে তৃষ্ণা মেটায় ধর্মপ্রাণ মানুষজন। একইসঙ্গে পরবর্তী অন্যান্য খাবারের সঙ্গে পানি সমৃদ্ধ সবজি শসার জুড়ি নেই। তাই সারাবছর যেমনই চাহিদা থাকুক না কেন, রমজান মাসজুড়ে লেবু, শসা ও খিরার চাহিদা ভোক্তা পর্যায়ে কয়েকগুণ বাড়ে। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীরা এই তিনটি পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন। প্রতিবারের মতো এবারও একই অবস্থা হয়েছে। রোজার ঠিক আগ মুহূর্তেই লেবু, শসা ও খিরার দাম বেড়েছে ৪০-৬০ টাকা পর্যন্ত। তবে বাজারগুলোতে এসব পণ্যের কোনো ঘাটতি নেই।
রবিবার (২ মার্চ) সকালে রাজধানীর উত্তরার আজমপুর কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, দোকানগুলোতে শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন জাত ও আকারের লেবু, শসা ও খিরা। এর মধ্যে কলম্বিয়া জাতের লেবু ছোট-মাঝারি-বড়, কাগজি লেবু ছোট, এলাচি লেবু মাঝারি ও বড় এবং দেশীয় বিভিন্ন জাতের ছোট ও মাঝারি লেবু দেখা গেছে। আর শসা ও খিরার ক্ষেত্রে দেশি ও হাইব্রিড দুই ধরনের জাতই দেখা গেছে।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, লেবুর হালি (৪টি) সর্বনিম্ন দাম শুরু হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায় (ছোট আকৃতির লেবু)। এরপর মাঝারি ধরনের লেবুর হালির দাম চাওয়া হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা। আর বড় আকৃতির লম্বা লেবুর হালির দাম ৯০-১১০ টাকা পর্যন্ত চাওয়া হচ্ছে। এছাড়া গোল আকৃতির বড় লেবুগুলো হালির দাম ১০০-১৩০ টাকা পর্যন্ত হাঁকা হচ্ছে।
আর দেশি শসার আকৃতি ও মানভেদে ৭০-৮০ টাকা, হাইব্রিড শসা ৬০-৮০ টাকা এবং খিরা ৬০-৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে।
