×
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত : তারিখ - ২০২৪-১২-২৫, সময় - ০৭:৩৭:৩২চাঁদপুরের মেঘনায় সার বোঝাই কার্গো জাহাজে আলোচিত ৭ খুনের ঘটনায় হওয়া মামলায় জাহাজের আটজনের নাম ও ঠিকানা থাকলেও তাদের সঙ্গে থাকা নিখোঁজ ইরফানের কোনো তথ্য নেই। এমন পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হলেও জাহাজ থেকে কোনো কিছুই খোয়া যায়নি। তাহলে কেনো এবং কী কারণে নৃশংসভাবে হত্যা করা হলো সাতজনকে? এই নিয়ে নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে জনমনে।
চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডে মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে জেলার হাইমচর থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেছেন এমভি আল বাখেরা নামক কার্গো জাহাজের মালিক মাহবুব মোর্শেদ। মামলায় সংবাদদাতা অপর জাহাজ এমভি মুগনির মাস্টার বাচ্চু মিয়াসহ ৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
মামলার বাদী মাহবুব মোর্শেদ তার অভিযোগে উল্লেখ করেন, রবিবার (২২ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় চট্টগ্রামের কাফকো সার কারখানার জেটি থেকে সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ির উদ্দেশে ইউরিয়া সার নিয়ে মোট ৯ জন রওয়ানা হন। সোমবার বিকেলে জাহাজটি গন্তব্যে পৌঁছার কথা ছিল। কিন্তু সোমবার সকাল থেকে জাহাজের মাস্টার মো. সালাহউদ্দিনসহ আরও কয়েকজন স্টাফকে মুঠোফোনে কল দিয়েও সাড়া পাননি তিনি। এ সময় তার মালিকানাধীন অপর জাহাজ এমভি মুগনি একই পথ পাড়ি দিচ্ছিল। এর মাস্টার বাচ্চু মিয়াকে খোঁজ রাখতে মুঠোফোনে জানান।
এরইমধ্যে দুপুর ১২টায় চাঁদপুরে হাইমচর উপজেলার মেঘনা নদীর পশ্চিম পাড়ে ঈশানবালা খালের মুখে সার বোঝাই এমভি আল বাখেরাকে অবস্থান করতে দেখেন মাস্টার বাচ্চু মিয়া।
