×

সর্বশেষ :
আমার ভাই হত্যার বিচার যেন প্রকাশ্যে দেখতে পারি : ওসমান হাদির ভাই হাদিকে হারিয়ে কাঁদছে বাংলাদেশ রোববার ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর জানাজা, হবে সামরিক মর্যাদায় দাফন ভাইয়ের ইমামতিতে শহিদ হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হাদি তুমি আমাদের বুকের মধ্যে আছো : প্রধান উপদেষ্টা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার অবশ্যই বন্ধ করতে হবে: রাকসুর ভিপি ফেসবুককে উসকানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারের চিঠি জাপার ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের বাড়িতে ভাঙচুর আগুন লক্ষ্মীপুরে তালা লাগিয়ে বিএনপি নেতার বসতঘরে আগুন, শিশুর মৃত্যু জানাজার জন্য ওসমান হাদির মরদেহ সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়

  • নিউজ ডেস্ক

    প্রকাশিত : তারিখ - ২০২৫-০৮-২৭, সময় - ০৪:৪০:৩১

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আগামী ২১ অক্টোবর এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। বুধবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৭ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ শুনানির জন্য এই দিন ধার্য করেন।

শুনানী শেষে আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের বিএনপির আইনজীবী জয়নুল আবেদিন বলেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি এই তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার মাধ্যমে দেশের সমস্ত বিচার ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে, সমস্ত মানুষের অধিকার খর্ব হয়েছে। এজন্য আপিল বিভাগে আপিল করেছি।

এ ছাড়াও আগামী ২১ অক্টোবর আদালত এ বিষয়ে চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

এর আগে রিভিউ শুনানীতে প্রধান বিচারপতি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে কার্যকর সমাধান চায় আপিল বিভাগ। যাতে এটি বারবার আর বিঘ্নিত না হয়।

শুনানীতে তিনি আরও বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে দিয়ে সাময়িক সমাধান দিতে চায় না আপিল বিভাগ। নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে কার্যকর সমাধান চায় আপিল বিভাগ। যাতে এটি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে সদূরপ্রসারী প্রভাব রাখে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে বিএনপি, জামায়াতসহ কয়েকজন বিশিষ্টজন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে রিভিউ আবেদন করেছেন।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ। ওই রায়ের পুনর্বিবেচনা চেয়ে গত বছরের অক্টোবরে আবেদন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও আবেদন করেন জামায়াতে ইসলাম, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি।

শুনানিতে আইনজীবীরা জানান, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের আপিল শুনানিতে যে ৭ জন বিচারপতি ছিলেন, তাদের মধ্যে ৪ জন বাতিলের পক্ষে ছিলেন। পরে তাদের পর্যায়ক্রমে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু বাকি তিনজন বাতিলের পক্ষে ছিলেন না, ফলে তাদের প্রধান বিচারপতি হওয়ার সুযোগ হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন



এ জাতীয় আরো খবর..
ইউটিউবে আমরা...
ফেসবুকে আমরা...