×
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত : তারিখ - ২০২৫-০৩-২৬, সময় - ১১:১৪:০৮পাকিস্তানি শোষণ-বঞ্চনার শৃঙ্খল ভেঙে লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়ে তরুণ প্রজন্ম স্বপ্ন দেখছে ‘বৈষম্যহীন’ নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের; বর্ণিল সাজে সেজে স্বাধীনতার আনন্দক্ষণ উদযাপন করছে বাংলাদেশ। বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে জাতির সূর্য সন্তানদের।
ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে জাতীয় স্মৃতিসৌধের শহীদ বেদী।
তেইশ বছরের শোষণ থেকে বাঙালির মুক্তির আন্দোলনের শ্বাসরোধ করতে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে এ দেশের নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামের সেই অভিযানে কালরাতের প্রথম প্রহরে ঢাকায় চালানো হয় গণহত্যা।
২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যান। তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী ইপিআরের বেতারে তার এই ঘোষণা প্রচারিত হয়।
এরপর নয় মাসের যুদ্ধে ত্রিশ লাখ শহীদের আত্মদান, আড়াই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি এবং জাতির অসামান্য ত্যাগের বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় চূড়ান্ত বিজয়। বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।
একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে নিহতদের স্মরণে জাতীয়ভাবে মঙ্গলবার ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করেছে বাংলাদেশ। কালরাত স্মরণে এক মিনিট বাতি নিভিয়ে রাখার মত আয়োজনও ছিল।
স্বাধীনতা দিবসে বাঙালি জাতি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের।
