×

  • নিউজ ডেস্ক

    প্রকাশিত : তারিখ - ২০২৪-১২-২৮, সময় - ০৬:৫৭:২৩

মাছের আঁশ এখন আর আবর্জনা নয়। এই আঁশ দিয়েই নতুন করে স্বপ্ন দেখছেন মাছকাটার পেশায় নিয়োজিত শ্রমিকরা। মাছের আঁশ বিক্রি করে বাড়তি আয় দিয়ে নিজেদের সংসারে ফিরিয়ে আনছেন সুদিন তারা।

রপ্তানিখাতসংশ্লিষ্টরা জানান, বাংলাদেশে বছরে প্রায় ২৭ হাজার ২৭৮ টন মাছের আঁশ উৎপন্ন হয়। এর মধ্যে ৯০ ভাগই রপ্তানি হয়। মূলত জাপান, হংকং, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও চীনে এসব আঁশ রপ্তানি হয়। প্রতি টন আঁশ ৩৫০-৪৭০ ডলারে বিক্রি হয়।

বিশেষজ্ঞরা জানান, বিশ্বব্যাপী মাছের আঁশের নানা ব্যবহার রয়েছে। মাছের আঁশে থাকে কোলাজেন যা খাদ্য, ওষুধ, ফুড সাপ্লিমেন্ট ও কসমেটিকস শিল্পে ব্যবহার হয়। কোলাজেন নামক একটি পণ্য বিক্রি হয় ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে। চীন ও জাপানে এ আঁশ ব্যবহার করে বায়ো পাইজোইলেকট্রিক ন্যানো জেনারেটর তৈরি করা হয়, যেগুলো দ্বারা রিচার্জেবল ব্যাটারিতে চার্জ দেওয়া যায়।

ঘরোয়া বিদ্যুৎ উৎপাদনেও এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এছাড়া মাছের আঁশ ব্যাটারি তৈরি, বৈদ্যুতিক পণ্য, কৃত্রিম কর্নিয়া, মাছ ও পোলট্রি খাদ্য হিসেবে ব্যবহার হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন



এ জাতীয় আরো খবর..
ইউটিউবে আমরা...
ফেসবুকে আমরা...