এদিকে এই ঘটনায় জাফরাবাদের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ‘কয়েক মিনিটের মধ্যেই তাদের লক্ষ্য করে প্রায় ৪৮টি গুলি চালানো হয়। ফাজিল ঘটনাস্থলেই মারা যান। তবে নাদিম জেপিসি হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান।’
পুলিশ জানিয়েছে, নাদিমের জ্যাকেটের ব্যবসা রয়েছে। পাশাপাশি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের কারবারও ছিল। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলাও আছে। পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে এবং আসামিদের ধরতে ছয়টি বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। এ ঘটনায় ঘটনায় জাফরাবাদ থানায় ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (বিএনএস) এর ১০৩(১) এবং ৩(৫) ধারা এবং অস্ত্র আইনের ২৫ এবং ২৭ ধারার অধীনে একটি মামলা করা হয়েছে এবং তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ওই এলাকার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। অভিযুক্তদের ধরতে ছয়টি দল মোতায়েন করা হয়েছে বলে কর্মকর্তারা বলেন। অবৈধ অস্ত্রের ব্যবসা নিয়ে আসাদের সঙ্গে ফাজিল ও নাদিমের কোনো নতুন বিবাদ তৈরি হয়েছিল কি না, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.