২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই সেখানে স্থান পায় যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। নানা প্রয়োজনে মানুষ জানতে চায় সে সব ইতিহাস।

আজ বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনাবলি:

১৪৩৭ – স্কটিশ নগরী ব্যর্থ হয়।

১২৫৮ – মোঙ্গল সেনাপতি হালাকু খাঁর হাতে বাগদাদের খলিফা মুস্তাসিম বিল্লাহ পরিবার ও অমাত্যবর্গসহ নিহত হন।

১৫০৩ – পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো দা গামা দক্ষিণ ভারতের কান্নানো বন্দর থেকে আফ্রিকায় মোজাম্বিকের উদ্দেশে যাত্রা করেন।

১৮০৯ – সায়াগোসার যুদ্ধে ফরাসিদের কাছে স্পেনীয়রা পরাজিত হয়।

১৮১১ – অস্ট্রিয়া নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করে।

১৮৩৫ – কলকাতা মেডিকেল কলেজে প্রথম ক্লাস শুরু হয়।

১৮৬৮ – বাংলা সাপ্তাহিক হিসেবে অমৃতবাজার পত্রিকা প্রথম প্রকাশ হয়।

১৯০৬ – উত্তর নাইজেরিয়ায় বিদ্রোহ শুরু হয়।

১৯৬২ – প্রথম মার্কিন নভোচারী জন এইচ গ্লেন জুনিয়র কক্ষ পথে অবতরণ করেন।

১৯৬৭ – ইন্দোনেশিয়ায় জে. সুহার্তোর কাছে প্রেসিডেন্ট সুকর্নের সব নির্বাহী ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়।

১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় মরিশাস।

১৯৭৫ – এক প্রেসিডেন্সিয়াল আদেশের মাধ্যমে বলা হয়, আওয়ামী লীগের সব সংসদ সদস্য বাকশালের সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবে।

১৯৭৭ – বাংলাদেশ সরকার রাষ্ট্রীয় পুরস্কার একুশে পদক প্রবর্তন করে।

১৯৮৪ – রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল ওসমানীকে সিলেটে দাফন সম্পন্ন করা হয়।

১৯৮৭ – অরুণাচল প্রদেশ ও মিজোরাম ভারতের পূর্ণরাজ্য হিসেবে গঠিত হয়।

১৯৯১ – যুগোশ্লাভিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হতে স্লোভেনিয়ার পার্লামেন্ট সদস্যদের ভোটে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীয় হয়।

জন্ম:

১৭৫৯ – জার্মান চিকিৎসক যোহান খৃস্টান রেইল।

১৭৯৪ – আইরিশ লেখক উইলিয়াম কারলেতন।

১৮৮৮ – ফরাসি ঔপন্যাসিক ঝর্ঝ বের্নানোস।

১৯৩৭ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান রসায়নবিদ রবার্ট হুবার।

১৯৫১ – গর্ডন ব্রাউন, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।

১৯৭৮ – জার্মান অভিনেত্রী জুলিয়া জেন্টশ।

১৯৮৬ – নুসরাত ইমরোজ তিশা, বাংলাদেশের অভিনেত্রী।

১৯৮৯ – মার্কিন অভিনেতা জ্যাক ফালাহে।

মৃত্যু:

১৪৩৭ – স্কটল্যান্ডের রাজা প্রথম জেমস।

১৭০৭ – সম্রাট আওরঙ্গজেব।

১৯০৭ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি রসায়নবিদ হেনরি মিশান।

১৯১৬ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ ক্লাস পন্টুস আরনল্ডসন।

১৯২৮ – বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদ ফয়েজ আহমেদ।

১৯৪৯ – স্বাধীনতা আন্দোলনে কংগ্রেসের সদস্য অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা তথা ‘সার্বভৌম বাংলাদেশ’ গঠনের অন্যতম প্রবক্তা ও লেখক কিরণশঙ্কর রায়।

১৯৫০ – শরৎচন্দ্র বসু, বাঙালি জাতীয়তাবাদী, পেশায় ব্যারিস্টার এবং ভারতের স্বাধীনতা কর্মী।

১৯৬৮ – ইংরেজ পরিচালক এন্থনি আসকুইথ।

১৯৭১ – ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নিরলস কর্মী ও ফরোয়ার্ড ব্লক নেতা হেমন্তকুমার বসু।

১৯৭২ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান বংশোদ্ভূত মার্কিন পদার্থবিদ ও একাডেমিক মারিয়া গ্যোপের্ট-মায়ার।

১৯৭৬ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি বিচারক রেনে কাসাঁ।

১৯৮৬ – বাংলা সাহিত্যে গোয়েন্দা চরিত্র কিরীটি রায়ের স্রষ্টা ভারতীয় বাঙালি সাহিত্যিক নীহাররঞ্জন গুপ্ত।

১৯৯২ – মার্কিন অভিনেতা ডিক ইয়র্ক।

২০০৩ – গোলাম মুস্তাফা, বাংলাদেশি অভিনেতা।

২০০৫ – ইংরেজ গণিতবিদ টমাস ওয়িল্লমরে।

২০১২ – ফয়েজ আহমেদ, বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ।

২০২১ – একু‌শে পদকপ্রাপ্ত প্রবীণ অভি‌নেতা এটিএম শামসুজ্জামান।

You might also like

Leave A Reply

Your email address will not be published.