সেমিফাইনালে ফ্রান্স
ফ্রান্স গোল করেছিল, এরপর পেনাল্টি থেকে গোল করে ইংল্যান্ডকে সমতায় ফিরিয়েছিলেন হ্যারি কেইন। ফ্রান্স আবারও গোল করল, ইংল্যান্ড আবারও একটা পেনাল্টি পেয়ে গিয়েছিল। কিন্তু এবার কেইন পেনাল্টি মিস করে বসলেন। ফলে জিরুর এগিয়ে দেওয়া গোলে ২-১ ব্যবধান নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ফ্রান্স।
প্রথমার্ধে টিচুয়ামেনির গোলে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে বিরতিতে গিয়েছিল ফ্রান্স। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে সেই টিচুয়ামেনির ফাউলে পেনাল্টি পায় ইংল্যান্ড।হ্যারি কেইনের দারুণ এক পেনাল্টিতে খেলা সমতায় ফিরে।
এরপর একগাদা আক্রমণ প্রতি-আক্রমণের পর ফরাসিদের দ্বিতীয় গোলের দেখা পাইয়ে দেন অলিভিয়ের জিরু। অ্যান্টোয়ান গ্রিজমানের এক কর্নার ইংলিশরা বিপদমুক্ত করে, তবে সেই বল আবারও দখলে নিয়ে বাম পাশ দিয়ে আবারও আক্রমণে ওঠে ফ্রান্স, বক্সে আসা ক্রসটা দারুণভাবে জালে জড়ান জিরু।
তিন মিনিট পরই পেনাল্টি পেয়ে যায় ইংল্যান্ড। শুরুতে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত না দিলেও রেফারি ভিএআর দেখে এসে পেনাল্টি দেন ইংলিশদের। তবে আগের বারের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারেননি ইংলিশ অধিনায়ক কেইন।ফলে শেষ পর্যন্ত এগিয়ে থেকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল গতবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।

Comments are closed.