যেমন হবে অগ্নিদগ্ধ রোগীর খাদ্যাভ্যাস

আগুনে পুড়েছে, কিন্তু বিপদমুক্ত এ ধরনের রোগীদের তেমন কোনো বাধ্যতামূলক খাবারের তালিকা নেই। স্বাভাবিক খাওয়া-দাওয়া চলতে পারে। তবে চিকিৎসকদের মতে, পোড়া স্থান ও ক্ষত যাতে দ্রুত শোকায় সে জন্য ভিটামিন এ, সি ও ই যুক্ত খাবার বেশি পরিমানে দিতে হবে। এছাড়া ভিটামিন বি১ বি2 বি১২ যুক্ত খাবার দিতে হবে।

এক্ষেত্রে রঙিন শাক সবজি, পালনশাক, ঘৃতকাঞ্চন, মিষ্টি কুমড়া, সামুদ্রিক মাছ, সিদ্ধ ডিম, গাজর, আমলকি পেয়ারা বেশি খেতে দিতে হবে।

পুঁইশাক বেগুন, গরু ও খাশির গোশত অর্থাৎ যে খাবারে ঐ রোগীর এলার্জি আছে তা জেনে সম্পূর্ণ বাদ দিতে হবে।

তবে যদি পোড়া রোগীর অবস্থা যদি অনেক বেশি সংকটজনক হয় অর্থাৎ শক্ত খাবার খেতে পারেন না সেক্ষেত্রে, বার্লি, শাবু দিতে হবে। উপরে যে ভিটামিন গুলো বলা হয়েছে তা ওষুধ হিসেবে ডাক্তারি পরামর্শে খেতে দিতে হবে, ডাক্তারের বাইরে ওই ভিটমিন যুক্ত ফলের রস, বা ফলের জুস খেতে দিতে হবে।

You might also like

Comments are closed.