ভারতের পাশাপাশি অন্যান্য দেশ থেকেও সরকার করোনার টিকা আনার উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, করোনার দ্বিতীয় ডোজের প্রাপ্যতা নিয়ে অনেক সংশয় ছড়ানো হয়েছিল। কিছু পত্রপত্রিকা, প্রচার মাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক অপপ্রচার চালিয়ে করোনার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরির অপচেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ইতিমধ্যেই প্রায় ১৭ লাখ মানুষ করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে।
বুধবার সচিবালয়ে ক্লিনিক ভবনে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলমান করোনা মহামারির মধ্যে মানুষকে স্বাস্থ্যসুরক্ষা দেওয়ার জন্য প্রথম থেকেই সচেষ্ট ছিলেন। সেই কারণে এই মরণঘাতী করোনা মহামারি মোকাবিলা ও জনগণকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক উন্নত দেশের তুলনায় এগিয়ে আছে। প্রধানমন্ত্রী শুধুমাত্র ভারতে উৎপাদিত অপফোর্ডের টিকা নয়, অন্যান্য দেশ থেকেও টিকা আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।
এ সময় গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমের ভাইয়েরা সবসময়েই সচেষ্ট ছিলেন। এখনো নানা ধরণের গুজব রটনার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের সোচ্চার থাকা আবশ্যক।