এই মুহূর্তে রাজনৈতিক ঐকমত্যের বিকল্প নেই

রুবী আমাতুল্লা

গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তোলাই গণতান্ত্রিক শাসন বজায় রাখার চাবিকাঠি। এর ফলে জাতীয় মনোভাব ও সংস্কৃতি গড়ে ওঠে, যা গণতন্ত্র ও সুশাসন বজায় রাখতে সাহায্য করে। ঐকমত্য গঠনের প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য বিভাজনকে দূর করা নয়; বরং শাসনব্যবস্থার মৌলিক বিষয় ও নীতিগুলোর মধ্যে সাধারণ ভিত্তি খুঁজে বের করা। দুর্ভাগ্যবশত এমনই এক বিরল ঐতিহাসিক মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো ও অন্য অংশীদারদের মধ্যে কোনো ঐকমত্য নেই।

কোনো রাজনৈতিক দল যদি শক্তিশালী বিরোধী দল ও সমালোচকদের অংশগ্রহণ ছাড়া শাসন করতে চায়, তবে সেই দল নিজেই ধ্বংসাত্মক হয়ে ওঠে। আমরা এ প্রক্রিয়া খুব ভালো করেই জানি। আমরা বাংলাদেশিরা এ পরিস্থিতি সম্পর্কে খুব ভালোভাবেই সচেতন। আশা করা যায়, এবার আমরা এ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করব। আমাদের নেতারা অন্যদের ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের ব্যর্থতা ঘোচানোর চেষ্টা করবেন।

রাজনীতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তিগুলোর মধ্যে ঐকমত্য গঠন এমন রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরি করতে সাহায্য করে, যা থেকে একটি স্বাস্থ্যকর, আত্মসংশোধনকারী ব্যবস্থা গড়ে ওঠে।

২০১১ সালে ঐকমত্য গঠনের মাধ্যমে তিউনিসিয়া বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেয়েছিল। ‘জেসমিন’ বিপ্লবের পর ২৩ বছর শাসন করা স্বৈরশাসক বেন আলী উৎখাত হন। সৃষ্টি হয় ক্ষমতার শূন্যতা। দেশ অরাজকতা, সংঘাত ও সম্ভাব্য গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যায়। ইসলামপন্থী এবং শ্রম ও বাণিজ্য ইউনিয়নের দ্বারা সমর্থিত শক্তিশালী ধর্মনিরপেক্ষ গোষ্ঠীগুলো মুখোমুখি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে।

তিউনিসিয়ার বৃহত্তম ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক দল ইসলামপন্থী এন্নাহদা একটি নির্বাচনে প্রচলিত পদ্ধতিতে ‘ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট’ অনুসরণ করলে সংসদের ৮০ শতাংশের বেশি আসন পাবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছিল। ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলো হুমকি দেয় যে তারা নির্বাচন বর্জন করবে। এন্নাহদা যদি সম্পূর্ণ অনুপাতে প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচনপদ্ধতি মেনে না নেয়, তবে দেশ অস্থিরতায় নিমজ্জিত হবে।

দেশকে সম্ভাব্য এ বিপর্যয় থেকে রক্ষা করে একটি ঐকমত্য গঠনের প্রক্রিয়া। আর তা পরিচালিত হয়েছিল একটি সিভিল সোসাইটি জোট জাতীয় ডায়ালগ কোয়ার্টেটের মাধ্যমে। তারা বেন আছুর কমিশন নামে একটি প্ল্যাটফর্ম সংগঠিত করেছিল। এ কমিশনে দেশের সব রাজনৈতিক দলের নেতা, নাগরিক সমাজের সদস্য, শ্রম ও বাণিজ্য ইউনিয়নের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন এনজিওর প্রতিনিধিরা একত্র হন।

বৈচিত্র্যময় এ গোষ্ঠীগুলো প্রায় চার মাস ধরে বিতর্ক ও আলোচনায় অংশগ্রহণ করে। এরপর কমিশন একটি প্রস্তাব পেশ করে। সে প্রস্তাব সংবিধানের মূল কাঠামো বা প্রজাতন্ত্রের ভিত্তির ওপর সাত থেকে আটটি মৌলিক পয়েন্ট নিয়ে গঠিত ছিল। অবশেষে কমিশনের ১৫৫ সদস্যের মধ্যে ১৫১ জন ঐতিহাসিক এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ব্যাপক এই ঐকমত্য জনগণের আস্থা অর্জন করে। একসময় বিভক্ত একটি জাতিকে এক হয়ে দেশ গড়তে কাজ করার আশা ও আত্মবিশ্বাস দেয়।

স্বল্প সময়ের মধ্যে একটি স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা থেকে কী করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কার্যকর রূপান্তর করা যায়, বেন আছুর কমিশন তার একটি উদাহরণ।

তিউনিসিয়ার বৃহত্তম ও প্রধান রাজনৈতিক শক্তি এন্নাহদা দলের নেতা রাশিদ গান্নুশি এই রূপান্তরের প্রক্রিয়াজুড়ে ‘ম্যান্ডেলাসুলভ’ দৃষ্টিভঙ্গি ও নেতৃত্ব প্রদর্শন করেছেন।

প্রতিনিধিত্বের আনুপাতিক নির্বাচনপদ্ধতি ব্যবহার করে এন্নাহদা মাত্র ৩৭ শতাংশ ভোট পেয়েছিল, যেখানে প্রচলিত পদ্ধতিতে দলের প্রাপ্ত ভোট ৮০ শতাংশ হতে পারত। তারপরও এন্নাহদা পার্টি নিজেই সরকার গঠন করতে পারত। কিন্তু তারা সিদ্ধান্ত নেয় দুটি ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিদ্বন্দ্বী দলের সঙ্গে মিলে একটি জোট সরকার গঠনের।

ঐকমত্য গঠন ও গান্নুশির নেতৃত্ব একটি গণতান্ত্রিক পথ তৈরি করে। পুরো জাতি তা সমর্থন করে। ধনী আঞ্চলিক শক্তি ও পশ্চিমা দেশগুলো তিউনিসিয়াকে আর্থিক সহায়তা প্রদান বন্ধ করে দেওয়া সত্ত্বেও গণতান্ত্রিক শাসন টিকে থাকে। এই দেশগুলো চাইত না যে সেই অঞ্চলে গণতন্ত্রের শিকড় গজাক। তারা তিউনিসিয়ার নবীন গণতন্ত্র ধ্বংস করার জন্য এক দশক ধরে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়েছে।

তিউনিসিয়ার উল্টো দৃষ্টান্ত হচ্ছে মিসর। মিসর ঐকমত্য গঠনে ব্যর্থ হয় এবং সেখানে দ্রুত গণতন্ত্রের অবসান হয়। তিউনিসিয়া বেন আলীর শাসন উৎখাত করার প্রায় একই সময়ে মিসরের আরব বসন্ত ২০১১ সালে মোবারক সরকারের পতন ঘটায়। তিউনিসিয়ায় গণতন্ত্র কার্যকর হলেও মিসর তা করতে ব্যর্থ হয়। ২০১২ সালের নির্বাচনে মিসরের প্রথম গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে মোহাম্মদ মুরসিকে নির্বাচিত করা হয়। মুরসি ছিলেন মুসলিম ব্রাদারহুডের প্রতিনিধি।

কিছু চ্যালেঞ্জ ও সমস্যার মুখোমুখি হয়ে মুরসি দ্রুত ক্ষমতা দৃঢ় করার চেষ্টা করেন। তিনি ধর্মনিরপেক্ষ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়গুলোর সঙ্গে সংলাপ করতে ব্যর্থ হন। ফলে বিরোধী দলগুলোর মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। তারা বিক্ষোভে নামে। মুরসি এ প্রতিবাদ দমনের চেষ্টা করেন। ঘটে রক্তপাত। এ পরিস্থিতির পুরোপুরি সুযোগ গ্রহণ করে জেনারেল ফাত্তাহ আল-সিসি আঞ্চলিক রাজতন্ত্র ও স্বৈরশাসকদের পূর্ণ সমর্থনে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করেন। এর মধ্য দিয়ে ২০১৩ সালে মিসরের নবীন গণতান্ত্রিক পরীক্ষার সমাপ্তি ঘটে।

এ পরিস্থিতি এড়ানো যেত, মুরসি যদি বিরোধী শক্তিগুলোকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানিয়ে একটি কোয়ালিশন শাসনব্যবস্থার জন্য ঐকমত্য গড়ে তুলতে পারতেন। মিসরও হতে পারত তিউনিসিয়ার মতো সফলতার গল্প।

ঐকমত্য গঠন বহুদলীয়, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমন্বিত রাজনীতি গঠনে সহায়ক। সমন্বিত রাজনীতি শাসনব্যবস্থাকে উজ্জীবিত করে। সেই সঙ্গে তা বৈশ্বিক শোষণমূলক শক্তিগুলোর হাত থেকে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ নেপাল দেখিয়েছে, কীভাবে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী বৈশ্বিক শক্তি ভারত ও চীনের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত একটি ক্ষুদ্র ভূখণ্ড অন্তর্ভুক্ত দেশ ২০০৬ সালের পর জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে রাজনীতিতে উদ্দীপনা ফেরাতে সক্ষম হয়েছে।

নেপাল দেখিয়েছে, কীভাবে দুটি শক্তিশালী বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতিবেশী হয়েও জাতীয় স্বার্থ রক্ষার ক্ষেত্রে সফলতা পাওয়া যায়। এর রহস্য কী?

দীর্ঘদিন ধরে উভয় বৈশ্বিক শক্তি এই নেপালে তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০৬ সালের আগে নেপালে রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের বাহিনী ও শক্তিশালী মাওবাদী দলের মধ্যে গৃহযুদ্ধ চলছিল। মাওবাদীরা রাজতন্ত্রকে পরাস্ত করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা স্থাপন করতে চেয়েছিল। এই গৃহযুদ্ধ এক দশক ধরে (১৯৯৬-২০০৬) চলেছিল।

এ সময় মাওবাদীরা প্রজ্ঞার পরিচয় দেয়। তারা নেপালে বহুদলীয়, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমন্বিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর থেকে সবকিছু বদলে যায়। মাওবাদীসহ অন্যান্য দল ঐকমত্য ঘোষণা করার পরপরই রাজতন্ত্রের পতন ঘটে। ২০০৬ সালে গৃহযুদ্ধ শেষ হয়।

এরপর এক প্রতিশ্রুতিশীল যাত্রা শুরু হয়। সে যাত্রায় ছোট দলগুলোও তাদের অবদান রেখেছে। রাজনীতিতে সুযোগ তৈরি হওয়ায় সবার অবদান রাখার বিপুল সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়। রাজনৈতিক ঐকমত্য এমন করে দৃঢ় রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরি করতে সহায়তা করে। এর ফলে প্রতিযোগিতা ও সহযোগিতা—উভয়ই উৎসাহিত হয়। গড়ে ওঠে সমন্বিত রাজনীতির ভিত্তি।

এই যাত্রা খুব মসৃণ ছিল না। যেমন ২০১৭ সালের নির্বাচনে একটি ধাক্কা আসে। নির্বাচনে একটি ঝুঁকিপূর্ণ ফলাফল আসে। দুটি প্রধান বাম দল একত্র হয়ে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা সাধারণত গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকারক। কারণ, তা শাসকদের অপরিমিত ক্ষমতা প্রদান করে। দুর্নীতি ও আইনের শাসনের ক্ষয় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। অন্য দলগুলো কোণঠাসা হয়ে যায়।

এখন নেপাল একটি কঠিন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আবার সঠিক পথে ফিরতে চেষ্টা করছে। তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করছে নিরপেক্ষ দেশ হিসেবে। তবে নেপালি রাজনীতিবিদদের মধ্যে চলমান ক্ষমতার লড়াই সমন্বিত রাষ্ট্রব্যবস্থাকে হুমকির মুখে ফেলেছে, শাসনব্যবস্থাকে দুর্বল করেছে এবং সংস্কারের পথে বাধা সৃষ্টি করেছে।

মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদের একদা স্বৈরাচারী শাসন ও তার পরিণতি আলোচ্য বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত। মাহাথির ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ কিন্তু ‘স্বল্পদৃষ্টিসম্পন্ন’ শাসক। তিনি দেশের দ্রুত উন্নয়নের খাতিরে কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠেন। সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয় একটি কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা। অবসর গ্রহণের পর তিনি উপলব্ধি করেন যে তিনি নিজেই এমন একটি দৈত্য তৈরি করে রেখে গেছেন, যা বিরোধী শক্তি ও সমালোচকদের জন্য কোনো জায়গা রাখেনি। এই কর্তৃত্ববাদী সংস্কৃতি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতিগ্রস্ত ও ক্ষমতার অপব্যবহারকারী হয়ে ওঠে।

নিজের ভুল বুঝতে পেরে মাহাথির অবসর থেকে ফিরে আসেন। তাঁর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক দল ত্যাগ করেন। এরপর তিনি তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে নতুন একটি দল গঠন করেন। আনোয়ার ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদ। আগে মাহাথির তাঁকে সমালোচনার অপরাধে জেলে পাঠিয়েছিলেন।

তখন ক্ষমতায় মাহাথিরের নিজের সাবেক দল। তারা তখন ব্যাপক দুর্নীতিগ্রস্ত। মাহাথির ও আনোয়ারের মিলিত শক্তি তাদের পরাজিত করে মালয়েশিয়ার গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করে। এই উদাহরণ আমাদের নেতাদের স্মরণ করা উচিত। উভয় নেতা দেশের স্বার্থকে তাঁদের দলের স্বার্থের ঊর্ধ্বে রেখেছেন। এর ফলে জাতি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে।

ভালো শাসনের জন্য সমঝোতার ভিত্তিতে এক হওয়া রাজনীতি কার্যকর ভূমিকা পালন করে। ১৭৭৬ সালে আমেরিকান বিপ্লবের সূচনা হয়। ১৩টি বৈচিত্র্যময় রাজ্য একত্র হয়ে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনকে উৎখাত করার লড়াইয়ে নামে। ৪৯ জন নেতা আলোচনা করে একমত হন, একটি সংবিধান তৈরি করতে হবে। এ সমঝোতা জাতির প্রথম দিনগুলোর মতো এখনো জাতিকে একত্র করে গণতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রেখেছে।

তবে ১৭৮৯ সালে আমেরিকান বিপ্লবের সাফল্যে প্রভাবিত ফরাসি বিপ্লবের এক ভিন্ন পরিণতি হয়েছিল। বিরোধী দলগুলোর মধ্যে সেখানে সমঝোতার অভাব ছিল। সবাই মেতেছিল শক্তি প্রদর্শনে। কায়েম হয়েছিল বিশৃঙ্খলা ও নির্যাতনের শাসন। অবশেষে নেপোলিয়ান বোনাপার্ট ১৭৯৯ সালে দেশকে আবার একটি রাজতন্ত্রে পরিণত করেছিলেন।

বাংলাদেশ নতুন করে সবকিছু গড়ে তোলার সুযোগ পেয়েছে। এমন সুযোগ কোনো রাষ্ট্রের সামনে ঘন ঘন আসে না। আমরা দেখেছি, এমন সময় যদি রাজনীতিতে ঐকমত্য গড়ে তোলা যায়, তাহলে তা রাষ্ট্র ও জনগণের জন্য বয়ে আনে শুভ বার্তা। আর তা না হলে দেশ ফিরে যায় আরও গভীর অন্ধকারে। রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেশের বর্তমান সংকট থেকে মুক্তি পেতে আমাদের রাজনৈতিক ঐকমত্যের কোনো বিকল্প নেই।

রুবী আমাতুল্লা: মানবাধিকারকর্মী ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির পর্যবেক্ষক

Comments (0)
Add Comment