‘আত্মীয়স্বজনকে তার হক দান কর, অভাবগ্রস্ত ও মুসাফিরকেও এবং কিছুতেই অপব্যয় কর না। নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই। শয়তান স্বীয় পালনকর্তার প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ।’ (সূরা বনি ইসরাইল ২৬-২৭)
তোমরা আহার করো ও পান করো; কিন্তু অপব্যয় করবে না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৩১)
‘এবং যখন তারা ব্যয় করে তখন তারা অপচয় করে না, কাপর্ণ্যও করে না বরং তারা আছে এতদুভয়ের মাঝে মধ্যম পন্থায়।’ (সূরা ফোরকান : আয়াত ৬৭)।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি ব্যয় কোরো না।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৪৭৮)
আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) সূত্রে বর্ণিত আছে; একবার রাসুল (সা.) হজরত সাদ (রা.)-এর পাশ কেটে যাচ্ছিলেন। এ সময় সাদ (রা.) অজু করছিলেন। তার অজুতে পানি বেশি ব্যয় হচ্ছিল। রাসুল (সা.) তা দেখে বললেন, ‘কেন এই অপচয়?’ সাদ (রা.) আরজ করলেন ‘ইয়া রাসুলাল্লাহ! অজুতেও কি অপচয় হয়?’ রাসুল (সা.) বললেন ‘হ্যাঁ, এমনকি বহমান নদীতে অজু করলেও।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ : ৪২৫)