অনলাইনে পণ্য কেনাবেচার আলোচিত প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি ও হস্তান্তর করা যাবে না। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ইভ্যালিকে কেন অবসায়ন করা হবে না জানতে চেয়েছেন আদালত। এ জন্য একটি নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিবাদীদের নোটিশের জবাব দিতে হবে।
বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ (কম্পানি) ইভ্যালির একজন গ্রাহকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন বলে জানা যায়।
গ্রাহকের আবেদনে বিবাদী করা হয়েছে ইভ্যালি লিমিটেড, রেজিস্ট্রার জয়েন্ট স্টক কম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস, বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট, কনজিউমার রাইটস প্রটেকশন ব্যুরো, নগদ, বিকাশ, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন, ই-ক্যাব, বেসিস, বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যসচিবকে।
অ্যাডভোকেট সৈয়দ মাহসিব হোসেন হাইকোর্টের আদেশের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ফরহাদ হোসেন নামের একজন গ্রাহক গত মে মাসে ইভ্যালিতে একটি ইলেকট্রনিক পণ্য অর্ডার করেন। অর্ডারের সময়ই পণ্যের সম্পূর্ণ মূল্য তিনি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করেন। বিনিময়ে ইভ্যালি তাঁকে একটি রসিদ দেয়। কিন্তু অর্ডার দেওয়ার পর দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও পণ্যটি তাঁকে হস্তান্তর করেনি ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা পণ্য দেওয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু টাকা ফেরত বা পণ্য কোনোটিই এখন পর্যন্ত দেয়নি। অবশেষে তিনি উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন। আবেদনে ওই গ্রাহক ইভ্যালির অবসায়ন চান।
হাইকোর্টের আদেশের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে তিনি জানান, ফরহাদ হোসেন নামের একজন গ্রাহক গত মে মাসে ইভ্যালিতে একটি ইলেকট্রনিক পণ্য অর্ডার করেন। অর্ডারের সময়ই পণ্যের সম্পূর্ণ মূল্য তিনি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করেন। বিনিময়ে ইভ্যালি তাঁকে একটি রসিদ দেয়। কিন্তু অর্ডার দেওয়ার পর দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও পণ্যটি তাঁকে হস্তান্তর করেনি ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা পণ্য দেওয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু টাকা ফেরত বা পণ্য কোনোটিই এখন পর্যন্ত দেয়নি। অবশেষে তিনি উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন। আবেদনে ওই গ্রাহক ইভ্যালির অবসায়ন চান।